রুল অব থার্ডস | Rule of Thirds
প্রথম প্রথম যে কোনও ফটোগ্রাফারের প্রবণতা হয়ে থাকে ছবির সাবজেক্টকে ছবির মাঝখানে বা কেন্দ্রে রাখা। এটা হয়তো বা কারণ আপনি যখনি কাওকে দেখবেন, তাকে আপনি ছবির মাঝখানে রেখে ফ্রেইম করবেন।
তবে ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে কি এটা ভাল প্র্যাকটিস? আসলে না।
এটি সব চেয়ে বড় ত্রুটি যা প্রায় করা হয়ে থাকে যখন একটি সাবজেক্ট কে ঘিরে ছবি তোলা হয়ে থাকে, যেমন একজন ব্যক্তি, পাখি, প্রানি, ফুল, ইত্যাদি। তবে একটি কেন্দ্রিক সাবজেক্ট একটি বোরিং ছবি হয়ে থাকে। কেন?
কারণ যখন কেও ছবিটি দেখবে, তার দেখার আর কিছু থাকে না। এটি বেশী "straight forward" হয়ে গিয়ে থাকে। চোখের আর কোন মুভমেন্ট এর প্রয়োজন হয় না।
উদাহারন সরূপ নীচের পাখির ছবিটি দেখুন।
পাখিটি একদম ছবির মাঝখানে, এবং পাখির দু'পাশে সমান ভাবে খালি স্থান ভাগ করা। ফলে ছবিটি একটি স্ট্যাটিক ছবি।
এই সমস্যাটি খুব সহজেই সমাধান কড়া যায় ফটোগ্রাফির সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কম্পসিশান টেকনিক দিয়ে, যেটাকে বলা হয়ে থাকে "রুল অব থার্ডস"। এই রুল্টি হচ্ছে একটি গাইডলাইন যা আপনাকে সাহায্য করবে সাবজেক্ট কে ছবির একদম কেন্দ্র সরিয়ে আনতে এমন ভাবে যেন আপনার ছবিটি আরও ডাইনামিক এবং আকর্ষণীয় হয়।
'রুল অব থার্ডস'-এর ব্যবহার ঘটাতে, মনে মনে ফ্রেমটির মাঝখানে চারটি রেখা টেনে নিন। দুটি রেখা লম্বালম্বি, আর দুটি আড়াআড়ি। তাহলে ফ্রেমটি নয়টি কল্পিত খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যাবে। তাহলে দেখবেন, লাইন গুলো যেখানে মধ্যচ্ছেদ করে, সেখানে সাবজেক্ট কে বসালে ছবি অধিক অর্থবহ হয়ে উঠে।এটি ছবি তোলার সময়ও মাথায় রাখা যায়, বা পরবর্তীতে পোস্ট প্রসেস করেও ঠিক করে নেয়া যেতে পারে কিছু কিছু ক্ষেত্রে। এবং যে কোন প্রানির ছবি তোলার সময় ফোকাসটি হওয়া উচিৎ প্রানির চোখের উপর।
তবে ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে কি এটা ভাল প্র্যাকটিস? আসলে না।
এটি সব চেয়ে বড় ত্রুটি যা প্রায় করা হয়ে থাকে যখন একটি সাবজেক্ট কে ঘিরে ছবি তোলা হয়ে থাকে, যেমন একজন ব্যক্তি, পাখি, প্রানি, ফুল, ইত্যাদি। তবে একটি কেন্দ্রিক সাবজেক্ট একটি বোরিং ছবি হয়ে থাকে। কেন?
কারণ যখন কেও ছবিটি দেখবে, তার দেখার আর কিছু থাকে না। এটি বেশী "straight forward" হয়ে গিয়ে থাকে। চোখের আর কোন মুভমেন্ট এর প্রয়োজন হয় না।
উদাহারন সরূপ নীচের পাখির ছবিটি দেখুন।
পাখিটি একদম ছবির মাঝখানে, এবং পাখির দু'পাশে সমান ভাবে খালি স্থান ভাগ করা। ফলে ছবিটি একটি স্ট্যাটিক ছবি।
এই সমস্যাটি খুব সহজেই সমাধান কড়া যায় ফটোগ্রাফির সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কম্পসিশান টেকনিক দিয়ে, যেটাকে বলা হয়ে থাকে "রুল অব থার্ডস"। এই রুল্টি হচ্ছে একটি গাইডলাইন যা আপনাকে সাহায্য করবে সাবজেক্ট কে ছবির একদম কেন্দ্র সরিয়ে আনতে এমন ভাবে যেন আপনার ছবিটি আরও ডাইনামিক এবং আকর্ষণীয় হয়।
'রুল অব থার্ডস'-এর ব্যবহার ঘটাতে, মনে মনে ফ্রেমটির মাঝখানে চারটি রেখা টেনে নিন। দুটি রেখা লম্বালম্বি, আর দুটি আড়াআড়ি। তাহলে ফ্রেমটি নয়টি কল্পিত খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যাবে। তাহলে দেখবেন, লাইন গুলো যেখানে মধ্যচ্ছেদ করে, সেখানে সাবজেক্ট কে বসালে ছবি অধিক অর্থবহ হয়ে উঠে।এটি ছবি তোলার সময়ও মাথায় রাখা যায়, বা পরবর্তীতে পোস্ট প্রসেস করেও ঠিক করে নেয়া যেতে পারে কিছু কিছু ক্ষেত্রে। এবং যে কোন প্রানির ছবি তোলার সময় ফোকাসটি হওয়া উচিৎ প্রানির চোখের উপর।
নীচের ডায়াগ্রামটি অনুজায়, চারটি মধ্যচ্ছেদ করা বিন্দু গুলোকে বলা হয়ে থাকে "পাওার পয়ন্ট" - লাল
বৃত্ত দিয়ে দেখানো হয়েছে এখানে। এই পয়ন্ট গুলোতে রাখলে, ছবির মধ্যে একটি উত্তেজনা সৃষ্টি করবে সাবজেক্ট এর দু'দিকের অসমান জায়গার জন্যে।
এবার দেখুন পাখির ছবিটি। ছবিটি মারাত্মকভাবে আগের থেকে ভালো লাগছে শুধু একটু সামান্য পরিবর্তন করেই। পাখির দু'দিকে অসমান "নেগেটিভ স্পেস" এর কারনে ছবিটি আরও আকর্ষণপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বৃত্ত দিয়ে দেখানো হয়েছে এখানে। এই পয়ন্ট গুলোতে রাখলে, ছবির মধ্যে একটি উত্তেজনা সৃষ্টি করবে সাবজেক্ট এর দু'দিকের অসমান জায়গার জন্যে।
এবার দেখুন পাখির ছবিটি। ছবিটি মারাত্মকভাবে আগের থেকে ভালো লাগছে শুধু একটু সামান্য পরিবর্তন করেই। পাখির দু'দিকে অসমান "নেগেটিভ স্পেস" এর কারনে ছবিটি আরও আকর্ষণপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন