পোস্টগুলি

২১ শে ফেব্রুয়ারি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রুল অব থার্ডস | Rule of Thirds

ছবি
প্রথম প্রথম যে কোনও ফটোগ্রাফারের প্রবণতা হয়ে থাকে ছবির সাবজেক্টকে ছবির মাঝখানে বা কেন্দ্রে রাখা। এটা হয়তো বা কারণ আপনি যখনি কাওকে দেখবেন, তাকে আপনি ছবির মাঝখানে রেখে ফ্রেইম করবেন।  তবে ফটোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে কি এটা ভাল প্র্যাকটিস? আসলে না।  এটি সব চেয়ে বড় ত্রুটি যা প্রায় করা হয়ে থাকে যখন একটি সাবজেক্ট কে ঘিরে ছবি তোলা হয়ে থাকে, যেমন একজন ব্যক্তি, পাখি, প্রানি, ফুল, ইত্যাদি। তবে একটি কেন্দ্রিক সাবজেক্ট একটি বোরিং ছবি হয়ে থাকে। কেন? কারণ যখন কেও ছবিটি দেখবে, তার দেখার আর কিছু থাকে না। এটি বেশী "straight forward" হয়ে গিয়ে থাকে। চোখের আর কোন মুভমেন্ট এর প্রয়োজন হয় না। উদাহারন সরূপ নীচের পাখির ছবিটি দেখুন।  পাখিটি একদম ছবির মাঝখানে, এবং পাখির দু'পাশে সমান ভাবে খালি স্থান ভাগ করা। ফলে ছবিটি একটি স্ট্যাটিক ছবি। এই সমস্যাটি খুব সহজেই সমাধান কড়া যায় ফটোগ্রাফির সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কম্পসিশান টেকনিক দিয়ে, যেটাকে বলা হয়ে থাকে "রুল অব থার্ডস"। এই রুল্টি হচ্ছে একটি গাইডলাইন যা আপনাকে সাহায্য করবে সাবজেক্ট কে ছবির একদম কেন্দ্র সরিয়ে আনতে এমন ভাবে যেন আপনার ছব...

২১ শে ফেব্রুয়ারি - এক শোকার্ত মায়ের আর্তি

ছবি
২১ শে ফেব্রুয়ারি - আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস - এক শোকার্ত মায়ের আর্তি ১৯৫২ সালের একটি রক্ত ঝরা দিন। তৎকালিন পশ্চিম পাকিস্তানের শাসক গোষ্ঠী অস্বীকার করল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দিতে।তারা আইন করলো উর্দুই হবে দেশের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা।পূর্ব পাকিস্তানিরা গর্জে উঠলো এই অসম আইনের রিরুদ্ধে। আরম্ভ করল প্রবল আন্দোলন যা ইতিহাসে ভাষা আন্দোলন নামে পরিচিত হয়ে রইলো।  ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারীতে এই আন্দোলনকে থামিয়ে দেবার জন্য পাকিস্তান সরকার গুলি চালানো আন্দোলনকারী ছাত্রদের মিছিলের উপর।পুলিশের গুলিতে ঝরে পড়লো অনেক তাজা প্রাণ। কিন্তু আন্দোলনকে স্তব্ধ করা গেলনা। আরো জোরদার আন্দোলনের মুখে অবশেষে বাংলাভাষা অর্জন করে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদা এবং অবশেষে ২১সে ফেবরুয়ারী গৌরবান্বিত হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রূপে। কিন্তু দিনটি স্মৃতির মনিকোঠায়  চিহ্নিত হয়ে রইল কতো সন্তানহারা মায়ের ক্রন্দনের স্মৃতি নিয়ে, কতো নারীর স্বামী হারা হাহাকারের বিক্ষুব্ধ হাওয়া ধারণ করে।